Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

সিটিজেন চার্টার

সিটিজেন চার্টার (১) বিদেশে কর্মরত অবস্থায় মৃত্যুবরনকারী কর্মীদের লাশ দাফন সংক্রান্ত লিখিত মতামত সংগ্রহ করন পূবর্ক ব্যুরোতে প্রেরণ। (২)(ক) লাশ পরিবহন ও দাফন খরচের আর্থিক সাহায্য বাবদ বিদেশে মৃত্যুবরনকারীদের ১৯/০৮/২০১০ইং তারিখ পযর্ন্ত ওয়ারিশগনকে ২০,০০০/-টাকা এবং উক্ত তারিখের পর হইতে ৩৫,০০০/- টাকা (ডেড বডি বাংলাদেশে আনয়ন স্বাপেক্ষে) প্রাপ্তির নিমিত্তে এয়ার ওয়ে বিলের মূল/ফটোকপি, মৃতুসনদ, পাসপোর্টের ফটোকপি, ওয়ারিশ সনদসহ আবেদনপত্র গ্রহন এবং সরেজমিনে ওয়ারিশ সনাক্তকরন পূবর্ক তদন্ত প্রতিবেদনসহ চেক গ্রহনের ক্ষমতা প্রাপ্ত ব্যক্তির চেয়ারম্যান কর্তৃক ২ কপি এবং সহকারী পরিচালক কর্তৃক ২ কপি সত্যায়িত ছবি সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জনশক্তি ব্যুরোতে প্রেরন করা হয়। (খ) বর্তমানে বিমান বন্দর হইতে লাশ পরিবহনের ৩৫,০০০/- টাকার চেক প্রাপ্তির নিমিত্তে স্থানীয় চেয়ারম্যান কর্তৃক ওয়ারিশ সনদ এবং চেক গ্রহনের জন্য ক্ষমতা প্রাপ্ত ব্যক্তির চেয়ারম্যান কর্তৃক ২ কপি সত্যায়িত ছবি জমা দিতে হইবে। (৩) মৃত্যু জনিত ক্ষতিপূরন/বকেয়া পাওনা ও আর্থিক সাহায্যের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদনপত্র গ্রহন ও ব্যুরোতে প্রেরন করা হয়। (৪) মৃতের ওয়ারিশ কর্তৃক মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরন/বকেয়া পাওনা/ইন্স্যুরেন্স আদয়ের জন্য মামলা পরিচালনার নিমিত্তে মৃতের ওয়ারিশগন দূতাবাসকে প্রদত্ত পাওয়ার অব এটর্নী, অভিবাবকত্ব সনদ, বৈধ উত্তরাধিকারী সনদ সংক্রান্ত কাগজপত্র অত্র দপ্তরে দাখিল করার পর তথ্যাদির সঠিকতা যাচাই করে মৃতের ঠিকানায় সরেজমিনে গমন পূবর্ক ওয়ারিশানগনকে সনাক্ত করিয়া তদন্ত প্রতিবেদনসহ ব্যুরোতে সকল কাগজপত্র প্রেরন করা হয়। (৫) বিদেশে মৃত্যুবরনকারীর ওয়ারিশগন ০৯/০৫/২০০৯ইং তারিখ পযর্ন্ত ১,০০,০০০/-(এক লক্ষ) টাকা, ৩১/০৩/২০১৩ইং তারিখ পযর্ন্ত ২,০০,০০০/-(দুই লক্ষ)টাকা এবং উক্ত তারিখের পর মৃত্যুবরণকারীগনের ওয়ারিশগন ৩,০০,০০০/-(তিন লক্ষ) টাকা জনশক্তি ব্যুরোর কল্যাণ তহবিল হইতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা স্বাপেক্ষে আর্থিক সাহায্য/অনুদান পায়। (৬) জনশক্তি ব্যুরো হইতে পরিবহন ও দাফন খরচ/আর্থিক অনুদান ও মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরন/বকেয়া পাওনার প্রাপ্ত চেক বন্ডে প্রদত্ত জামিনদাতা ও ২ জন স্বাক্ষীর উপস্থিতিতে ছবি গ্রহন পূবর্ক ওয়ারিশদের মধ্যে হস্তান্তর করা হয়। (৭) বিদেশে গমেনেচ্ছুক কর্মীদের ইন্টারনেটে নাম নিন্ধনকনের জন্য নিম্ন বর্ণিত কাগজপত্র জমা দিতে হয়:- (ক) নির্ধারিত আবেদন ফরম। (খ) পাসপোর্ট সাইজের (সত্যায়িত) রঙ্গিন ছবি-০২(দুই)কপি। (গ) পাসপোর্ট /ভিসার ফটোকপি (যদি থাকে)। (ঘ) পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর/ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের নিকট হইতে নাগরিকত্ব সনদপত্র/জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি। (ঙ) সকল শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সনদ পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। (চ) মহাপরিচালক,জনশক্তি,কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো,৮৯/২ কাকরাইল,ঢাকার বরাবরে সোনালী ব্যাংক কর্পোরেট শাখা,মুন্সীগঞ্জ হইতে ১৫০/- (একশত পঞ্চাশ) টাকার পে-অর্ডার সংগ্রহ করে কাগজ পত্রের সাথে জমা দিতে হবে। (৮) ৮ম শ্রেনী হইতে দশম শ্রেনী পর্যন্ত ছাত্র/ছাত্রীগনকে ভবিষ্যতে লেখাপড়ার উপর পেশানির্দেশনা প্রদান। (৯) শ্রম বাজার সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ। (১০) আত্ন কর্মসংস্থান প্রকল্পঃ (ক) বিত্তহীন ঋণ প্রকল্প (বর্তমানে উক্ত ঋণ কার্য্ক্রম চালু নাই)। (খ) মাইক্রো এন্টারপ্রাইজ কর্মসূচীর আওতায় (বর্তমানে ঋণ কার্যক্রম বন্ধ আছে)। (১১)স্থানীয় চাকুরীর জন্য শিক্ষিত বেকার যুবকদের নাম তালিকাভূক্তিকরন এবং নিয়োগ কর্তার চাহিদা মোতাবেক যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রার্থী উপস্থাপন। (১২) চাকুরী সংক্রান্ত তথ্যাদি সংগ্রহের জন্য নিয়োগকর্তাদের সহিত যোগাযোগ। (১৩) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সংগ্রহ ও তথ্য কেন্দ্রে সংরক্ষন। (১৪) বিদেশ গমনেচ্ছু কর্মীগনকে বিভিন্ন দেশের ভাষা সহ বিদেশ গমনের পূর্বে ও পরে বিভিন্ন বিষয়ে করনীয় সম্পর্কে লিফলেট ও পোষ্টারের মাধ্যমে সচেতন করা হইতেছে। (১৫) প্রশাসন ও বিভিন্ন অফিস, এনজিও, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সক্রিয় সহযোগীতায় প্রতি বৎসর অভিবাসীদের সম্মান জানানোর লক্ষ্যে ১৮ ডিসেম্বর জাতিসংস ঘোষিত বিশ্ব অভিবাসী দিবস যথাযোগ্য মযার্দায় উদযাপন করা হয়। (১৬) পুরুষ ছেলেদের পাশাপাশি মহিলা গৃহকর্মীগনকে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে বিদেশে প্রেরনের উদ্যোগ গ্রহন করা হইতেছে। (১৭) প্রশাসন সহ যে কোন আলোচনা সভা/সেমিনারে অংশ গ্রহণ করা হয়।